এমসি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, যশোর শিক্ষাবোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান, খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ প্রফেসর হাসান ওয়ায়েজ আর নেই। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে রাজধানী ঢাকার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
অধ্যক্ষ প্রফেসর হাসান ওয়ায়েজের মৃত্যুতে আশির দশকের সকল শিক্ষার্থীর মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এক শোকবার্তায় এমসি কলেজের প্রাক্তণ শীক্ষার্থীরা বলেন, ‘স্বাধীনতাত্তোর সময়ে এমসি কলেজে এমন মেধাবী, চৌকস, সাহসী ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন অধ্যক্ষ আর পায়নি। স্যারের চিরবিদায়ে জাতি যেন বিবেক আর নীতির শেষ নির্যাস হারাল। স্যারের শূণ্যতা কোনোভাবেই পূরণ হবার নয়। স্যারের নীতি শিক্ষায় হাজার হাজার শিক্ষার্থী যতদিন বাঁচবে অল্প হলে নীতি বাঁচবে। স্যারের নীতিতে দৃঢ়তা আর সিদ্ধান্তে অটল যার গল্প আমরা আজীবন করব। মহান সৃষ্টিকর্তা যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
প্রাক্তণ শিক্ষকদের মধ্যে শোক প্রকাশ করেছেন প্রফেসর ড. শফি উদ্দিন আহমদ, প্রফেসর ঋষিকেষ ঘোষ, প্রফেসর ননী গোপাল রায়, প্রফেসর পরিমল দেব, প্রফেসর তপনকান্দি ধর।
প্রাক্ষণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোক প্রকাশ করেছেন অ্যাডভোকেট জাকির আহমদ, অ্যাডভোকেট শাহ মোশাহিদ আলী, অ্যাডভোকেট মো. ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক শামীম আহমদ, মোশাহিদ আহমদ, অধ্যক্ষ মো. ফরহাদ আহমদ, অ্যাডভোকেট আলতাফ হোসেন, শাহরিয়ার কবির সেলিম, মো. শাহজাহান, অ্যাডভোকেট আবদুল হাই, পারভেজ আহমদ কিনু, দেলোয়ার হোসেন বাবর, উপাধ্যক্ষ তপন কৃষ্ণ দেব, জিয়াউল গণি আরেফিন জিল্লুর, বদরুল আলম মাসুম, নিবাস রঞ্জন দে, মো. হোসেন সারোয়ার সাগর, মো. রেজাউল কিবরিয়া লিমন, তৌফিক বকস লিপন, আমির আলী।